[ভিডিও টিউন] এডভান্স ডিজাইনারদের জন্য – CSS এ ফাংশন যুক্ত করে কোড করুন আরো দ্রুত। SASS – Syntactically Awesome Style Sheets এর পুর্ণাঙ্গ একটি টিউটোরিয়াল

ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য সিএসএস অত্যাবশ্যকীয়। যতদিন যাচ্ছে ততই সিএসএস এর ব্যবহার সহজ করার জন্য প্রোগ্রামাররা কাজ করে চলেছেন। এই তো মাত্র 5 বছর আগেও যেখানে একটি ডিজাইন করতে 5 দিন লাগতো, আজ সিএসএস ৩ দিয়ে সেটা মাত্র 1 ঘন্টায় করা সম্ভব হচ্ছে। কারণ আগে যে ডিজাইনগুলোতে সিএসএস এর পাশাপাশি জাভাস্ক্রিপ্ট, ইমেজ ইত্যাদির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে হত, জাভাস্ক্রিপ্ট এবং ইমেজ ছাড়া শুধুমাত্র সিএসএস-৩ দিয়েই সিম্পল কিছু কোডিং এর মাধ্যমেই অনেক ইন্টারএকটিভ এবং চোখ-ধাধানো ডিজাইন করা সম্ভব হচ্ছে। সিএসএস এবং এইচটিএমএল এর আরো দ্রুত এবং সহজে কোড করার জন্য আমরা জেন-কোডিং কিংবা ইমেট ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সিএসএস এ আমরা সাধারণত কোন প্রোগ্রামিং কোড কিংবা ফাংশন ব্যবহার করতে পারি না। যেমন আমি যদি চাই বডির ফন্ট-সাইজ যদি ২০ পিক্সেল এর কম হয়, তবে এর সাথে ৩০ পিক্স একটা লাইন হেইট যুক্ত হবে। এ ধরণের কোন শর্ত আমরা সিএসএস এ ব্যবহার করতে পারি না। অথবা কোন একটি কালারকে কিংবা পুর্ণাঙ্গ একটা স্টাইলকে আমরা বার বার ব্যবহার করতে চাইলে সেটা কোন ভারিয়্যাবলের মাধ্যমে সংরক্ষণ করা যায় না।
 


আজ আমরা উপরে আলোচ্য সিমাবদ্ধটা টাই দেখবো কিভাবে আমরা সিএসএস এ সেটা করতে পারি। অর্থাৎ আমি সাস (SASS - Syntactically Awesome Style Sheets) এর কথা বলছি। উপরোক্ত কাজটি আমরা সাস অথবা লেস সিএসএস এর মাধ্যমে করতে পারি। এর আগে সাস (SASS) এবং লেস সিএসএস সর্ম্পকে টেকটিউন্সে আরিফুল ইসলাম শা্ওন ভাই, উনার এই টিউনে ধারণা দিয়েছেন। তবে বাংলায় সাস (SASS) নিয়ে কোন টিউটোরিয়াল নেই।

ইনফোনেট সাস এর উপর পুর্ণাঙ্গ একটি টিউটোরিয়াল বের করেছে।

SASS এর উপর পুর্ণাঙ্গ একটি টিউটোরিয়াল

একটি এইচটিএমএল-৫ এবং সিএসএস-৩ তে কিভাবে সাস ব্যবহার করে দ্রুত কোড করা যায়, তা দেখানো হয়েছে।
আশা করছি এডভান্স এবং ডেভেলপারগণ এর মাধ্যমে উপকৃত হবেন। এছাড়া নতুন যারা ওয়েব ডিজাইন শুরু করতে চান, উনাদের জন্য্ও চ্যানেলে টিউটোরিয়াল রয়েছে।

সৌজন্যে : ইনফোনেট 

গুগল সার্চ এর ৫টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশল! অবশ্যই দেখুন কাজে লাগবে

দৈনন্দিন কাজে আমাদের নানা তথ্যের প্রয়োজন পড়ে। সঠিক তথ্যের জন্য বইয়ের জুড়ি নেই। কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে বইপত্র ঘাঁটাঘাঁটিরও সময় পাওয়া যায় না। ফলে অবধারিত হতে হয় দ্বারস্থ হতে হয় গুগল সার্চ ইঞ্জিনের। সেজন্য আবার জানা থাকা চাই বেশ কিছু কৌশল। সঠিক কায়দা না জানলে গুগল থেকে তথ্য খুঁজে বের করা বেশ কষ্টকর।দৈনন্দিন কাজে আমাদের নানা তথ্যের প্রয়োজন পড়ে। সঠিক তথ্যের জন্য বইয়ের জুড়ি নেই। কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে বইপত্র ঘাঁটাঘাঁটিরও সময় পাওয়া যায় না। ফলে অবধারিত হতে হয় দ্বারস্থ হতে হয় গুগল সার্চ ইঞ্জিনের। সেজন্য আবার জানা থাকা চাই বেশ কিছু কৌশল। সঠিক কায়দা না জানলে গুগল থেকে তথ্য খুঁজে বের করা বেশ কষ্টকর।


এই টিউটোরিয়ালে গুগল সার্চের পাঁচটি কৌশল তুলে ধরা হলো।


শব্দের অর্থ জানা

গুগলে সার্চ করে যে কোন শব্দ সম্পর্কেই জানা যাবে। গুগল থাকলে ডিকশনারির দরকার পড়ে না। কোনো শব্দের অর্থ জানতে প্রথমে লিখতে হবে define:, এরপর যে শব্দের অর্থটি জানাতে হবে তা উল্লেখ করতে হবে। উদাহরণ: define: Bangladesh।

খাদ্যের তুলনা

খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খাবারে কি পুষ্টিগুণ আছে তা গুগলে সার্চ করে জানা সম্ভব। চাইলে দুইটি খাবারের মধ্যে তুলনাও করা যাবে। এর জন্য গুগল সার্চে গিয়ে খাবার দুটির নামের মাঝে ‘vs’ ব্যবহার করতে হবে। উদাহরণ, burger vs pizza

সিরিয়াল কি সার্চ

নেট থেকে কোনো ফ্রি সফটওয়্যার ডাউনলোড করলে অনেক সময়ই দেখা যায় তা ট্রায়াল ভার্সনে থাকে। ডাউনলোড করা সফটওয়্যারটি অ্যাক্টিভেট রাখতে হলে প্রয়োজন হয় সিরিয়াল কি। গুগল দিয়ে এই সিরিয়াল কি খুব সহজেই খুঁজে বের করা যায়। সিরিয়াল কি’র জন্য সার্চের শুরুতে 94fbr কোডটি লিখে স্পেস দিয়ে যে সফটওয়্যারটির সিরিয়াল কি চান তার নাম লিখতে হবে। যেমন: 94fbr ESET

শুধু রেসিপি

যে কোনো রেসিপি বা খাবারের নাম লিখে সার্চ দিন। সার্চ বক্সের ঠিক নিচে ‘সার্চ টুলস’ নামে একটি অপশন আছে, সেখান থেকে উপাদান, রান্নার সময়, ক্যালরি ইত্যাদি দেখতে পাবেন। ডায়েটের দিকে খেয়াল রেখে যারা রেসিপি বানাতে চান এই টুলটি তাদের কাজের আসবে।

টস করা

যদি কোনো কারণে টস করা দরকার হয়, হাতের কাছে কয়েন নেই? সার্চ-বক্সে লিখুন ‘ফ্লিপ অ্যা কয়েন’। গুগল আপনার জন্য কয়েন টস করে র্যা ন্ডম ফলাফল জানিয়ে দেবে।

আরও দেখুনঃ

ফাইভার মার্কেটপ্লেস, অনলাইন আরনিং শুরু হোক আজ থেকেই

ফাইভার নামে একটা মার্কেটপ্লেস আছে আমরা অনেকেই জানি, আবার হয়তো অনেকেই জানি না। আজ আমি এই ফাইভার মার্কেটপ্লেস নিয়ে কিছু বলবো। এখন প্রশ্ন আসতে পারে, সবাই কাজ নিয়ে বলে কিন্তু আমি মার্কেটপ্লেস নিয়ে বলবো কেন? কারণ, ফাইভার হতে পারে আপনার দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন পূরণের সারথী। আমরা অনেকেই অনেক কাজ জানি কিন্তু মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে না জানার কারনে কাজ করতে পারিনা। তাই আমি মনে করি কাজ জানা যতটা জরুরি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জানাটাও ততটা জরুরি। আর ফাইভার সম্পর্কে বলবো কারণ এখানে অনেক ছোট ছোট কাজ করে আপনি অনেক আয় করতে পারেন। এখানে অনেকেই শুধুমাত্র ইমেজ এডিটিং বা ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভের কাজ করে অনেক টাকা আয় করেন। ধারাবাহিকভাবে আমি ফাইভার নিয়ে বিস্তারিত লিখবো। আজ থাকছে তার প্রথম পর্ব………



কি কি থাকবেঃ

১. ফাইভার মার্কেটপ্লেস (www.fiverr.com) সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা।
২. ফাইভারে একাউন্ট তৈরি ও গিগ বানানো । (যদিও আমার মনে হয় এটা দেখানোর কোন দরকার নেই। আমরা সবাই একাউন্ট তৈরি করতে পারি। এটা দেখাবো কি দেখাবো না সেটা আপনার ঠিক করবেন)
৩. শেষে থাকবে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার কিছু অব্যর্থ টিপস।

আজ আমি ফাইভার মার্কেটপ্লেস নিয়ে ধারণা দিতে চেষ্টা করব। ফাইভার মার্কেটপ্লেসকে আমরা অনেকেই জেনে বা না উপেক্ষা করি। আজ আমি বলবো ফাইভারকে উপেক্ষা করার কারণ এবং কেন আমদের ফাইভারকে উপেক্ষা করা উচিত নয়।

উপেক্ষার কারণঃ

১. ফাইভার সম্পর্কে সঠিক ধারণার অভাব ।
২. ফাইভারকে শুধু $5 এর মার্কেটপ্লেস ভেবে ভুল করা ।

কেন উপেক্ষা করা উচিত নয়ঃ

১. আমি মনে করি ফাইভার হতে অনেকের বিশেষ করে নতুনদের স্বপ্ন পূরণের এবং আত্মবিশ্বাসী হওয়ার মার্কেটপ্লেস। এখানে অনেক সুযোগ আছে নতুনদের কাজ পাওয়ার । এখানে বিক্রি হয়না এমন কোন কাজ বোধহয় আমরা করি না। আপনি যা ভাল পারেন তা দিয়েই এখানে শুরু করতে পারেন।

২. ফাইভারের স্লোগান ৫ ডলারের হলেও ফাইভার আসলে শুধু ৫ ডলারের নয়। আসল সত্যি হচ্ছে ফাইভা্রে ৫ ডলারের নিচে কোন কাজ নেই।

৩. ফাইভারে বিড করার কোন ঝামেলা নেই তাই বিড করা নিয়ে নতুনদের যে ভয় সেটা থাকছে না। তাছাড়া বিড করার জন্য সময়টাও আপনার ব্যয় হচ্ছে না।

৪. এখানে আপনার বায়ারকে খুজতে হবে না, বায়ার আপনাকে খুজে নিবে। ঠিক বাসায় "টু-লেট" বিজ্ঞাপন দেওয়ার মত। যার বাসা ভাড়া দরকার বাকিটা সেই বুজবে।

৫. ফাইভারের ফিল্টারিং এমনভাবে করা যাতে থাকছে সবার জন্য সমান সুযোগ।

৬. এখানে বিড করার কোন পথ না থাকলেও আপনি বায়ার রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারেন যা এক প্রকার বিড বলার যায়। তারমানে হচ্ছে এখানে দুই ধরণের পথই খোলা থাকছে আপনার জন্য।

৭. ফাইভারে প্রচুর পরিমাণে কাজ পাওয়া যায়। যদি অধিকাংশ কাজই ছোট ছোট কিন্তু ভুলে যাবেন না ছোট ছোট বালুকণা দিয়েই এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে।

এমন আরও অনেক কারণ আছে যা আপনার স্বপ্ন পূরণের পথে আপনাকে একধাপ এগিয়ে দিতে পারে। তবে মনে রাখবেন আপনার স্বপ্ন আপনাকেই পূরণ করতে হবে। ক্ষেত্র তৈরি, সামনে অপার সম্ভাবণা কিন্তু আপনি প্রস্তুত তো? যে কোন ক্ষেত্রে সফল হওয়ার জন্য পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই। ফ্রিলান্সিং ও এর বাইরে নয়। হতাশ না হয়ে এগিয়ে যান, সফলতা আসবেই। আপনার সফলতার পিছনে আপনি ছাড়া আর কোন প্রতিবন্ধকতা নেই। আপনার স্বদিচ্ছা এবং পরশ্রমই আপনাকে এনে দিতে পারে কাঙ্খিত সাফল্য। তাই এগিয়ে যান।

অনেক কিছুই হয়তো বলা হয়নি যা বলা দরকার ছিল। আশা করি পরের পর্বে আসবে। এ বিষয়ে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে কমেন্ট করেন অথবা আমার সাথে সরাসরি ফেইসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন। ফেইসবুকে আমি

যারা ডাটা এন্ট্রি’র কাজ করে স্বাবলম্বী হতে চান তাদের জন্য

অনেকে বলে ভাই আপনি তো অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি'র কাজ করেন, আমাকে একটু শিখিয়ে দিন না! কেউ কেউ হঠাৎ কোন একদিন দেখা হলে বলে বসে, ভাই আপনি তো আমাকে ডাটা এন্ট্রি'র কাজ'টা শেখালেন না! অনেক বন্ধু দুর থেকে ফোন করে বলে, দোস্ত শিখিয়ে দে-না তোর ডাটা এন্ট্রি'র কাজ'টা আমিও কিছু ইনকাম করি! এ ধরনের অনেক কথা নিয়মিত শুনতে হয় আমাকে, কারণ আমি অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং করে চার বছরের বেশি সময় যাবৎ ডাটা এন্ট্রি ও ওয়েব রিসার্চ এর কাজ করছি, এবং ভাল একটি অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। ঐ ধরনের প্রশ্ন শুনে কি উত্তর দিব খুজে পাই না, উল্টো বিব্রত হই কিংবা সরাসরি কোন উত্তর দিতে না পেরে নিজেই আহম্মক হয়ে যাই। তাই বেশ কিছুদিন থেকে চিন্তা করছিলাম, যারা এ ধরনের প্রশ্ন করে বা যাদের এ ধরনের প্রশ্ন আছে তাদের জন্য কিছু উত্তর তৈরী করতে। সে কারনেই আমি তাদের জন্য একটি ভিডিও টিউটরিয়াল তৈরী করেছি।



ভিডিওটিতে আমি আপনাদের বুঝানোর চেষ্টা করেছি, কি কি বিষয় শিখলে আপনি ডাটা এন্ট্রি'র কাজ করতে পারবেন। অর্থাৎ ডাটা এন্ট্রি'র কাজ করতে হলে আপনাকে কি কি শিখতে হবে, কি কি যোগ্যতা অর্জন করতে হবে ইত্যাদি। আশাকরি মনোযোগ সহকারে ভিডিও টি দেখলে ও কথাগুলো শুনলে ডাটা এন্ট্রি'র কাজ সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা আপনারা পাবেন। ভিডিওঃ http://youtu.be/HLwXfKigYVw

সেই সাথে একটি কথা মনে রাখবেন, আপনার মনের ভিতর প্রশ্ন তৈরী করতে হবে, অর্থাৎ জানার চেষ্টা করতে হবে, শেখার আগ্রহ তৈরী করতে হবে, প্রশ্ন করে উত্তর পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তবেই আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন। ভিডিও'টি দেখে মনে কোন প্রশ্ন জাগলে, মন্তব্য করে আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন, আমি অবশ্যই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

লেখকঃ আব্দুল ওয়াদুদ
লেখাটি প্রথম প্রকাশঃ টেক প্যাঁচাল ব্লগে

বাংলাদেশ, ই-কমার্স এবং কিছু কথা

ই-কমার্স নিয়ে কম বেশি সবারই ধারনা আছে। বাংলাদেশে ই-কমার্স নিয়ে অনেকই বেশ আগে থেকেই শুরু করলেও বিভিন্ন কারণে তেমন সাড়া ফেলতে পারেনি বা নানা প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হয়েছে। কিন্তু গত ৩ বছরে এই সেক্টর টি অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধন হয়েছে। তৈরি হয়েছে নতুন প্রজন্মের জন্য নতুন বিজনেস ও জব এর ক্ষেত্র। এসেছে অনেক বিদেশি বিনিয়োগ সাথে গড়ে উঠেছে ই-কমার্স ব্যাবসায়িদের অ্যাসোছিয়েশন [ই-ক্যাব]। যদিও কোন লিখিত হিসাব না থাকলেও ই-কমার্স, এম-কমার্স, এফ-কমার্স সব মিলিয়ে প্রায় হাজার তিনেক এর বেশি হবে এবং এই লিস্ট দিনে দিনে বড় হচ্ছে। হাতে গোনা কয়েকটি বাদে সবাই প্রায় ড্রেস ও ফ্যাশন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছে।




বাংলাদেশ ১৬ কোটি মানুষের দেশ যার বেশির ভাগ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে ৩জি সেবা। এখন হয়ত গড়ে ১ বা ২% লোক অনলাইন এ নিয়মিত কেনা কাটা করছে কিন্তু এই সংখ্যা খুব দ্রুতই ডাবল ডিজিট হবে কিন্তু ভাবছেন কেন এবং কিভাবে? কিছু বাস্তব ও সহজ উদাহরণ দিচ্ছি- ধরুন আপনি একটি Casio এর একটি অরিজিনাল ঘড়ি খুঁজছেন বা অনেক দিনের ইচ্ছা কেনার কিন্তু আপনি থাকেন ঢাকার বাইরে এবং আপনার শহরে আপনার পছন্দ মতো ঘড়িটি খুঁজে পাচ্ছেন না। তাহলে আপনার বিকল্প কি কি? একদিন সময় নিয়ে ঢাকায় এসে মার্কেট এ মার্কেট এ খুঁজে দরদাম করে কেনা আরেকটি অপশন হচ্ছে অনলাইন এ খোঁজা আর পেয়ে গেলে অনলাইন এ অর্ডার করা [এখানে দেখতে পারেন একবার] আর পরের দিন প্রোডাক্ট টি হাতে পাউয়া। তো এখন আপনার কাছে কোন অপশন টি বেশি গ্রহণ যোগ্য সেটি আপনার বিবেচনা। কিন্তু আপনি কি সত্যিই একটি দিন আর ৫০০ কিংবা ১ হাজার টাকা খরচ করে ঘড়িটি কেনার পক্ষে ভোট দেবেন যদি এর মধ্যে আরও ২+২ ঘণ্টার জ্যাম এর কথা মনে পরে যায়?

এখন কথা হল অনলাইন এ কার কাছ থেকে কিনবেন, তাকে/ তাদের কে কি বিশ্বাস করা যায়? তারা যদি টাকা নিয়ে প্রোডাক্ট না দ্যায় কিংবা দিতে যদি ১ মাস লেগে যায় বা খারাপ প্রোডাক্ট দ্যায় তাহলে তো সম্পূর্ণ টাকাই মাটি তাই ভাবছেন তো? কিন্তু ঐযে শুরুতেই বললাম [ ... অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধন হয়েছে] এখন এইরকম কোন সমস্যা হলে আপনি অভিযোগ করতে পারবেন এবং পাবেন যথাযথ সল্যুশন ও। সবচাইতে ভালো যদি আপনি এই অ্যাসোছিয়েশন এর লিস্টেড কোম্পানি গুলোর কাছ থেকে কেনেন। ই-ক্যাব এর লিস্টেড কোম্পানি গুলো দেখতে ও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন. এখানে হয়ত আবার ভাবতে পারেন তাদের ই বা কিভাবে বিশ্বাস করবেন, উত্তর একটিই ই-ক্যাব এর সকল মেম্বার কে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স ধারী হতে হয়। কেউ ইচ্ছা করলেই ই-ক্যাব এর মেম্বার হতে পারেনা। আর একটি কথা দাম এর ব্যাপারে, অনলাইন এ খুব সহজেই কোন সাইট এ কত প্রাইস তা দেখে নিতে পারেন আর এখন কম্পিটিশন এর যুগ তাই সবাই চেষ্টা করে বেস্ট প্রাইস টিই অফার করতে।

যেহেতু এই সেক্টরটি অনেক সম্ভাবনাময় তাই প্রয়োজন হবে অবেক দক্ষ লোকের ও তার মধ্যে প্রয়োজন হবে- দক্ষ কন্টেন্ট রাইটার, দক্ষ অনুবাদক, দক্ষ কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি, ওয়েব ডেভেলপার, ফটোগ্রাফার, গ্রাফিক ডিজাইনার, মডেল, সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং, ম্যানেজমেন্ট সহ আরও হাজারো রকমের। একসময় টেলিকমুনিকেশন এ জব একটি হট কেক ছিল কিন্তু এখন সেই সেক্টরটি সেছুরেটেড নতুন জব এর পরিবর্তে হচ্ছে কর্মী ছাটাই। নতুন এই সেক্টর টি তে নিজের একটি ভালো পজিশন তৈরি করতে আপনি কতটা প্রস্তুত?

ভালো লাগলে বা এই বিষয়ে আরও জানতে আগ্রহী হলে কমেন্ট এ জানান নিশ্চয়ই আরও [পর্ব করে] লিখার উৎসাহ পাব। ধন্যবাদ সবাইকে।

ট্যুরিজম এন্ড হোটেল ম্যানেজমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে চান ? একনজর দেখে নিন, হয়তো কাজে লাগবে কখনও

পর্যটন শিল্প এখন রমরমা। দেশে তৈরি হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের হোটেল-মোটেল। বাড়ছে দক্ষ কর্মীর চাহিদা। দেশের বাইরেও আছে লোভনীয় চাকরির হাতছানি। তাই এইচএসসি পাসের পর ভর্তি হতে পারেন হোটেল ম্যানেজমেন্টে। পর্যটন বিষয়ে পড়তে চাইলে এইচএসসি পাস এবং ভালো ইংরেজি বলায় পটু হতে হবে। সৌন্দর্যের চেয়ে এখানে ভালো কাজ জানাটাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে তারকা হোটেলগুলোর কিছু কিছু বিভাগে শারীরিক গঠনকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়।


হোটেল ও ট্যুরিজম পেশার দায়িত্ব

এখনকার পাঁচতারা হোটেল মানেই যেন একটা ছোটখাটো শহর। গোটা ছয় রেস্তোরাঁ ২৪ ঘণ্টা খোলা, কফিশপ, কনফেকশনারি, সুইমিং পুল, ডিস্কো, কনফারেন্স রুম, বুটিক, টেনিস কোট কিছুই বাদ নেই। তাই এসব হোটেল চালাতে গেলে প্রয়োজন পেশাদার কর্মীর। কারণ একটি আধুনিক পাঁচতারা হোটেলে বেশকিছু বিভাগ থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, হাউস কিপিং, পাবলিক রিলেশন, মার্কেটিং, ফিনানশিয়াল ম্যানেজমেন্ট, হোটেলের ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্টসহ সব জায়গায় হোটেল ম্যানেজমেন্ট পাস করা ছাত্র-ছাত্রীদের কদর।
পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণ



সর্ব প্রথম ২০০৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পাঠদান শুরু হওয়ার পর অনেক সরকারি ও বেসরকারিসহ একাধিক ট্রেনিং সেন্টারে এ বিষয়ে পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।চারবছর মেয়াদি অনার্স কোর্সের জন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইবাইস ইউনিভার্সিটি ও ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটিসহ গুটিকয়েক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এছাড়া ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন, মহাখালী। বাংলাদেশ হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইন্সস্টিটিউট, গ্রিনরোড, ঢাকা। পূর্বাণী ইন্টারন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট, দিলকুশা, মতিঝিল। হোটেল রাজমনি ঈশা খাঁ, কাকরাইলসহ আরও অনেক জায়গায় ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টে পড়াশোনা করা ও প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।

যেসব বিষয়ের চাহিদা বেশি

হোটেল ম্যানেজমেন্ট শুধু একটি বিষয় নয়। এর মধ্যে বেশ কিছু বিষয় রয়েছে। যেমন_ফুড অ্যান্ড বেভারেজ প্রোডাকশন, ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম, হাউসকিপিং, বেকারি অ্যান্ড পেস্ট্রি প্রোডাকশন, ফ্রন্ট অফিস সেক্রেটারিয়াল অপারেশন ইত্যাদি। এসব বিষয়ে ছয় মাসের শর্ট কোর্স এবং এক বছর, দুই বছর কিংবা তিন বছরের ডিপ্লোমা কোর্স রয়েছে। আর স্নাতক কোর্স তো আছেই। চাহিদামতো যেকোনো একটি কোর্স করতে পারেন। দীর্ঘমেয়াদি কোর্সগুলো চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বেশি গ্রহণযোগ্য। চাকরির ক্ষেত্রে চাহিদা বেশি এমন ছয়টি বিষয়ের বিস্তারিত তুলে ধরা হলো

ফুড অ্যান্ড বেভারেজ সার্ভিস : খাবার তৈরি, টেবিল সাজানো, খাদ্য ও পানীয় পরিবেশন, পানীয় ও খাদ্যতালিকা হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশন ইত্যাদি বিষয় কোর্সের অন্তর্ভুক্ত।

ফুড অ্যান্ড বেভারেজ প্রোডাকশন : এই কোর্সের অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলো হলো বাংলাদেশি, চায়নিজ, ইউরোপিয়ান, ইন্ডিয়ান খাবার তৈরি প্রণালী, ডেকোরেশন, হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশন।

ফ্রন্ট অফিস সেক্রেটারিয়াল অপারেশন : অভ্যর্থনা টেলিফোন ম্যানার্স, চেক ইন, চেক আউট, বিল সংরক্ষণ, হিসাব সংরক্ষণ, রেকর্ড সংরক্ষণ ও কম্পিউটারসংক্রান্ত বিষয়গুলো শিখবেন এ কোর্সে।

সার্টিফিকেট কোর্স ইন হাউসকিপিং অ্যান্ড লন্ড্রি : কক্ষসজ্জা, বেড তৈরি, ক্লিনিং, লন্ড্রি সার্ভিস, হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশন, ফাস্ট এইড ইত্যাদি এ কোর্সের অন্তর্ভুক্ত।

বেকারি অ্যান্ড পেস্ট্রি প্রোডাকশন : এই কোর্সে শিখবেন কেক, পেস্ট্রি, ব্রেড, কুকিজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ডেজার্ট আইটেম প্রস্তুত, ডেকোরেশন, হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশনের মতো বিষয়গুলো।

ট্রাভেল এজেন্সি অ্যান্ড ট্যুর অপারেশন : এয়ারলাইন্স, ট্রাভেল এজেন্সি ও ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য এখানে শিখবেন ট্যুর অপারেশন্স অ্যান্ড ট্যুর গাইডিং, ট্রাভেল সার্ভিস, ট্রাভেল ও কালচারাল জিওগ্রাফি বিষয়গুলো।
ভর্তির যোগ্যতা

এ বিষয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে এইচএসসি পাস করতে হবে। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে গ ইউনিটের অধীনে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। কারণ এখানে এটি ব্যবসা অনুষদের বিষয় হিসেবে পড়ানো হয়। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য এইচএসসিতে যে কোনো বিভাগ থাকলে চলবে।
পড়াশোনার খরচ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার খরচ একেবারেই কম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ জানান, এখানে চার বছরে খরচ পড়বে মাত্র ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানভেদে খরচ পড়বে ৪ থেকে ৬ লাখ টাকার মতো। এছাড়া ২ বছর অথবা ৩ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য প্রতিষ্ঠানভেদে আপনাকে গুনতে হবে ৮০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত।

বিদেশে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার সম্ভাবনা

ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড, ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, পোল্যান্ড, সাইপ্রাসসহ বিভিন্ন দেশে ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজমে পড়াশোনাসহ গ্র্যাজুয়েশন করার সুযোগ রয়েছে। পর্যটন শিল্পের ওপর নির্ভর করে এসব দেশে গড়ে উঠেছে প্রচুর হোটেল রেস্টুরেন্ট, রিসোর্ট, ট্যুর কোম্পানি ও ট্রাভেল এজেন্সি। এসব দেশে এখনও দক্ষ পেশাজীবীর প্রচুর চাহিদা। এখনও পড়াশোনা এবং প্রশিক্ষণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল শিক্ষার পাশাপাশি ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজমে কাজ করার অফুরন্ত সুযোগ। তাই এসব দেশে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর শিক্ষার্থী যাচ্ছে। আপনিও চাইলে প্রয়োজনীও শর্ত পূরণ করে যেতে পারেন এসব দেশে। আমাদের স্বপ্নের এ বাংলাদেশে ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টে ক্যারিয়ার দিন দিন বাড়ছে। আমাদের এ শিল্পকে এগিয়ে নিতে আপনিও পারেন অবদান রাখতে।

বিশেষজ্ঞের অভিমত

প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের বিভাগীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়টি নতুন হলেও সমাজে ও কর্মক্ষেত্রে এর ব্যাপক চাহিদা থাকায় এর প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। এখানে যেমন রয়েছে পর্যাপ্ত বেতন ও সুযোগ-সুবিধা।

বেতন কেমন

প্রতিষ্ঠান ও কাজভেদে বেতন কাঠামো ভিন্ন হয়। ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্নকারীরা কাজ শুরু করতে হবে শিক্ষানবিশ হিসেবে। এ সময় তারকা হোটেলগুলো থেকে যাতায়াত ভাড়া বাবদ কিছু টাকা দেওয়া হয়। তবে সব হোটেলে একই রকম নিয়ম নেই। শিক্ষানবিশ শেষে শুরুতে বেতন ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা হয়ে থাকে। অভিজ্ঞদের বেতন ৩৫ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত হয়। এ ছাড়া কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে লভ্যাংশের একটা অংশও কর্মচারীদের দেওয়া হয়।

[[[ হয়তো অনেক তথ্য অসম্পূর্ন; আশা করি আপনারা কমেন্টের মাধ্যমে তা সুধরে দিবেন। ভালো লাগলে শেয়ার ও কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের উৎসাহিত করুন। আপনার বন্ধুকে ‘আমার লক্ষ্য’ সম্পর্কে বলুন। ]]]

এন্ড্রয়েড মোবাইলে টিভি দেখার কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন

আমাদের দেশের মানুষের বিনোদনের একটি বিরাট মাধ্যম হলো টেলিভিশন দেখা। আগেকার দিনে টেলিভিশনের সংখ্যা ছিলো খুবই কম। এমন ছিলো যে একটি পুরো এলাকাজুড়ে একটি মাত্র টেলিভিশন। তাও আবার অনেক মানুষের ভিড়ে, ভালো করে দেখা যায় না। চ্যানেল ও ছিলো হাতে গোনা কয়েকটা । কিন্তু এখন সবার বাড়ি টেলিভিশন এবং প্রচুর চ্যানেল কিন্তু এখন সবাই নিজ নিজ কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকে টিভি দেখার মত সময় কারো নেই। সারাদিন থাকতে হয় বাইরে এবং দেশের খবর রাখতে হলে নির্ভর করতে হয় নিউজ চ্যানেল এর উপরে।




দেশি টিভি (বাংলাদেশি আইপি )

কিন্তু আবার দেখা গেলো কোন একটা গুরুত্বপূর্ণ খেলা আপনি টিভিতে দেখতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনি বাইরে। তখন কি করবেন? সমস্যা নেই আপনি আপনারস্মার্ট ফোন কিংবা ট্যাবে খেলা দেখতে পারবেন । এজন্য আপনাকে Deshi Tv (Bangladeshi IPTV) অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিতে হবে। আপনি যদি থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় থাকেন তবে কোন রকম বাফারিং ছাড়াই উপভোগ করতে পারবেন ভিডিও স্ট্রিমিং। যার ফলে আপনি কাজের জন্য বাইরে থাকলেও আপনার প্রিয় অনুষ্ঠানটি মিস করবেন না । এই অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে দেশের প্রায় সব চ্যানেল; এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এনটিভি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি , এটিএন নিউজ, আর বিটিভি সহ আরও বেশ কিছু চ্যানেল. প্রতিমিনিটর প্রায় ১ মেগাবাইট খরচ হবে।

জাগোবিডিঃ

জাগোবিডি বাংলাদেশের বৃহত্তম একটি টিলিভিশন রিসোর্স সেন্টার। এই অ্যাপসের মাধ্যমে 2G,3G, ওয়াইফাই ও ওয়াইম্যাক্স নেটওয়ার্কে টিভি দেখা যাবে।


অ্যাপসটির বৈশিষ্টঃ

  • বাংলা টিভি চ্যানেল
  • বাংলা রেডিও
  • বাংলা সংবাদ পত্র
  • বাংলা ইসলামী রেডিও
  • বিশেষ অনুষ্ঠান
  • "অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ প্লেয়ার " কোন প্রয়োজন নেই
  • অত্যন্ত শক্তিশালী স্ট্রিমিং প্লেয়ার
  • কোন সাইন আপ করার প্রয়োজন নেই
  • স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন চ্যানেল আপডেট হয়

ফিলমন লাইভ টিভিঃ



ফিলমন লাইভ টিভি একটি জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড টিভি এপস। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন আপনার কাছে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে আপনি এই অ্যাপসের মাধ্যমে বিনামুল্যে লাইভ টিভি দেখতে পারবেন । এই অ্যাপসের মাধ্যমে আপনি আপনার স্থানীয় টিভি চ্যানেল বা মার্কিন, ইউরোপ, ল্যাটিন আমেরিকা এবং এশিয়া থেকে চ্যানেল নির্বাচন করে লাইভ খেলাধুলা, খবর , লাইফস্টাইল, সিনেমা, কেনাকাটা, কিডস, সহ অনেক কিছু উপভোগ করতে পারবেন।

এয়ারটেল মোবাইল টিভিঃ



এটি একটি এয়ারটেল ডাটা সংযোগ ভিত্তিক মোবাইল টিভি পরিষেবা যা আপনাকে বিনামুল্যে লাইভ টিভি দেখার সুবিধা প্রদান করে। এই মোবাইল টিভি অ্যাপ্লিকেশনে সব ধরনের বাংলা এবং ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেল দেখা যাবে। ব্যাবহারকারী প্রথমে এয়ারটেল নেটওয়ার্ক থেকে অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার পর ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে ব্যাবহার করতে পারেন। আপনি যে চ্যানেল সমুহ উপভোগ করতে পারবেন-

বাংলাদেশী টিভি চ্যানেলঃ

বাংলাভিশন, মাছরাঙ্গা টিভি, আরটিভি, এটিএন বাংলা, বৈশাখী টিভি, দেশ টিভি, এটিএন নিউজ, সময়টিভি, চ্যানেল আই, ইন্ডিপেন্ড টিভি, একাত্তর টিভি, চ্যানেল নাইন।

ভারতীয় টিভি চ্যানেলঃ B4U চলচ্চিত্র, B4U সঙ্গীত, 9XM, E24, সঙ্গীত ভারত, সঙ্গীত বাংলা, রূপসী বাংলা, ইত্যদি।

ভিডিওঃ বলিউড মাসালা, মুভি Buzz- এ, ফ্যাশন টিভি, অটো টিভি, অ্যাকশন প্লাস, পর্যটন এক্সপি, ইত্যদি।

ধর্মীয় চ্যানেলঃ পিস টিভি বাংলা

অ্যাপটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

আজ আর নয়! সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশা রাখি আগামী দিনে আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব।

আপনার রুটেড অ্যান্ড্রয়েডের screen share করুন যেকোনো অ্যান্ড্রয়েডের সাথে

সুপ্রিয় টেকটিউনসবাসীরা, আশা করি সকলে ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি মজার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ শেয়ার করতে যাচ্ছি। আপনারা নিচ্ছয় screencast এর কথা শুনেছেন।এই টিউন টা সেই screencast টাইপের কিছুকে নিয়ে।আমি এই অ্যাপটি যে কাজে ব্যবহার করেছিলাম, আমার এক ফ্রেন্ড আছে যে প্রায়ই আমার হোস্টেলের রুমে এসে লাউডস্পিকারে গান বাজায়। তো আমি তার ফোনে এই অ্যাপ টা এমন ভাবে সেভ করে রাখি যে আমি ছারা এই অ্যাপ কে কেউ খুজে পাবেনা। তারপর আরকি, আমার ঘরে আসলে অর ফোনের কন্ট্রোল নিয়ে গান অফ করে দিতাম,বেচারা বুঝতেও পারতো না যে তার ফোনে গান আমার রুমে আসলেই অফ হয় ক্যান। যাক সে কথা। এবার কাজে আসি। প্রথমে নিচ থেকে অ্যাপ টা ডাউনলোড করে নিন।



<br/> <a href="http://www.datafilehost.com/d/00e6a195">DataFile Host (backdated!) </a><br/> <a href="http://apk4fun.apk.pub/apk/1020/">Apk4Fun (Updated)</a>

এবার আপনার সার্ভার (রুটেড) ফোনের হটস্পট অন করে ক্লায়েন্ট (রুটেড / আনরূটেড) ফোন তার সাথে কানেক্ট দিন। ওপেন করে নিচের ছবির মতো ওয়েবকি অ্যাপ টা অপেন করে স্টার্ট সারভিসে এ ক্লিক করুন।

এবার আপনার ক্লায়েন্ট ফোনে এই অ্যাপটা অপেন করে উপর থেকে remotescreen সিলেক্ট করে নিচের ছবির মত ইউজারনেম পাসওয়ার্ড আইপি ( আইপি বের করতে প্রথম পেজে / Control এ গিয়ে দেখুন) দিয়ে Direct connect সিলেক্ট করে কানেক্ট বাটনে ক্লিক করুন। 


এবার দেখুন আপনার দুইটা ফোনেই একই ডিসপ্লে। দুইটা ফোনেই টাচ কাজ করবে। মেনু কি চাপলে home key আর back button অপশন আসবে। আপনি চাইলে আইপি অ্যাড্রেস এ সরাসরি ব্রাউজার দিয়ে ঢুকে ফোন কন্ট্রোল করতে পারবেন |||

<br/> <br/>কোন সমস্যা হলে <a href="http://m.facebook.com/abu.sayed7506">Facebook এ আমি </a>

আপনার জি-মেইল আইডিটি কি সিকিউর?

আসসালামু আলাইকুম টেকটিউসবাসী, কেমন আছেন সবাই? মনে হয় বেশ ভালই আছেন কেননা প্রতিনিয়ত টেকনোলজি খেয়ে যাচ্ছেন ভাল থাকার ই কথা । তাই না? যাই হোক আমি আজ আপনাদের ভাল মনে একটু করে খারাপ লাগা দিয়ে যাব। তবে আশা করব পোষ্টটি পড়ে আবার মনটা ভাল হয়ে যাবে। আজ আমি আপনাদের সবার সচেতনতার জন্য একটা ছোট্ট টিউন করব। আমাদের বেশীর ভাগ ব্যবহারকারীরা জি-মেইল ব্যবহার করে তাদের রিগুলার ইমেইল হিসাবে। এমনিকি এই ইমেইল আইডি দিয়ে ই মনে হয় সব কিছু যেমন তাদের সকল ধরনের অনলাইন কার্যক্রম করে থাকে। যদি আপনি দেখেন যে, আপনার ইমেইল আইডিটার সিকিউরিটি কম এবং যে কোন মুহুর্তে যে কেউ আপনার আইডি তে ঢুকে আপনার সব তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে তখন কেমন লাগবে? কি আমি কি আপনার মন খারাপ করে দিলাম বা আপনার মনে কোন ধরণের দুশ্চিন্তা ঢুকিয়ে দিলাম? ঠিক আছে আমি নিজেই তা থেকে আপনাকে মুক্তির পথ বলে দিচ্ছি।


ধাপ ১ঃ [Two Step Verification]

আপনার জি-মেইল আইডিটাকে নিরাপদ রাখার সর্বপ্রথম প্রদক্ষেপ হল Two Step Verification সিস্টেমটা এনাবল করে রাখা। এই সিস্টেম চালু করে রাখলে কেউ আপনার আইডি ও পাসওয়ার্ড জানলেও আপনার আইডিতে লগিন করতে পারবে না যতক্ষন না একটা ডিফল্ট ডিভাইসের মাধ্যমে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হচ্ছে। এই সিস্টেম টা চালু করতে চাইলে আপনি মোবাইল এসএমএস/অটোমেটেড কল অথবা ফোন লাইন অপশন ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া অপরাধী যদি আপনার ফোন টা ও পেয়ে যায় তবে আপনি ব্যাকআপ নাম্বারের মাধ্যমে তা ফিরিয়ে আনতে পারেন।








ধাপ ২ঃ [ Monitor Your Recent Activity]

এই অপশনটি এনাবল করার মাধ্যমে আপনি আপনার আইডিতে রিচেন্ট কে কোন আইপি থেকে লগিন করেছে সেই জিনিস গুলো দেখতে পারবেন। যদি আপনি দেখতে পান যে আমার রিগুলার কার্যক্রমের সাথে এর কিছুটা অমিল আছে তবে বুঝে নিবেন কেউ হুয়ত আপনার আইডিতে প্রবেশাধিকার পেয়ে গেছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব আপনার পাসওয়ার্ড টি পালটিয়ে ফেলুন।


ধাপ ৩ঃ [ Check Your Setting]

আপনার ইমেইল এর ডান পাশে আপনি জি মেইল সেটিংস দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করে আপনার রেগুলার সেটিংস গুলো দেখে নিন, বিশেষ করে আপনার সেটিংস এর ফিল্টার অপশন এ ফরোয়ার্ডীং টা খেয়াল রাখবেন। কেউ যদি আপনার আইডি হ্যাক করে থাকে তবে সে এখানে আপনার কাছে আসা মেইল গুলো ফরোয়ার্ড করার জন্য এই অপশনটা ব্যবহার করতে পারে। এমনি কি এখানে আপনি হ্যাকার এর ইমেইল আইডি টাও পেতে পারেন।


ধাপ ৪ঃ [ Review Your Account Permission]

আমরা অনেক সময় অনলাইনে কোন কোন সাইটে সাইন আপ করার জন্য শর্টকাট হিসাবে লগিন উইথ জিমেইল দিয়ে কাজটা সেরে ফেলি। কিন্তু এই কাজটা করার আগে আমাদের অবশ্যই সে সব আপ্লিকেশন গুলোকে মেইলে পারমিশন দেয়া উচিত যেগুলো একটা সতর্কতা বার্তা দেখায়। কেননা এটা রিভিউ এর জন্য যথেষ্ট ভাল একটা দিক। তাছাড়া আপনি কি আপনার মেইলে সর্বোৎকৃষ্ট সিকিউরিটি ব্যবহার করছেন কিনা তা জানতে এই লিঙ্কে দেখতে পারেন।

তাছাড়া নিন্মলিখিত ব্যাপারগুলো অবশ্যই খেয়াল করবেনঃ 

এমন পাসওয়ার্ড সেট করুন, যেটা আপনার কাছে সহজ বাট অন্যরা বা হ্যাকার রা সহজে অনুমান করতে না পারে।
আপনার একাউন্টকে নিয়মিত আপডেট করে নিন বিশেষকরে যখন আপনি মনে করতেছেন কেউ আপনার তথ্য জানতে পেরেছে। কখনো আপনার একাউন্ট লগিন করা অবস্থায় ব্রাউজার বা কম্পিউটার এ একাউন্ট লগিন করা অবস্থায় রাখবেন না । এমন হতে পারে আপনার অতি কাছের কেউ আপনার তথ্য চুরি করতেছে। এবং আপনার ব্যক্তিগত ডিভাইস গুলো পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখুন।আজ এ পর্যন্ত ই পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব, সাথেই থাকুন। আর যদি সম্ভব হয় আমার ছোট্ট সাইট টিতে ঘুরে আসতে পারেন।

আমার সাইট  আমার সাথে যোগাযোগঃ ফেসবুক স্যু টুইটার

১০০০ কোটি ডলার চুরি করলো হ্যাকাররা!

সাইবার জালিয়াতির মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গত ২ বছরে প্রায় ১০০০ কোটি ডলার হাতিয়ে নিয়েছে বহুজাতিক সাইবার অপরাধীদের একটি গ্রুপ। রাশিয়ান প্রতিষ্ঠান ক্যাসপারস্কি এ কথা জানিয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে যে, জালিয়াতির সাথে জড়িত অপরাধীদের ধরতে ইন্টারপোল, ইউরোপোল এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সহায়তায় অভিযান শুরু করেছে তারা। এই ঘটনাকে ‘নজিরবিহীন ডাকাতি’ বলছে তারা।



ক্যাসপারস্কি ল্যাব জানিয়েছে, কারাবানাক নামের সাইবার অপরাধীদের সংগঠনটি গ্রাহক সেজে বিভিন্ন ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নিয়েছে। তারা নির্দিষ্ট কোনো দেশের নয় বরং বিভিন্ন দেশের নাগরিক। এদের মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয়, রাশিয়া, ইউক্রেন ও চীনা নাগরিক।

এসব হ্যাকাররা প্রথমে বিভ্ন্নি ব্যাংক এবং আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ইমেইল অ্যাকাউন্টে ভুয়া মেইল পাঠায়, যার মাধ্যমে কর্মীদের কম্পিউটারগুলোতে বিভ্ন্নি সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায়। হ্যাকাররা এই প্রতারণা কৌশলকে বলে স্পিয়ার ফাইজিং। এরপর কর্মীদের কম্পিউটার হ্যাক করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ কাজের কৌশল সম্পর্কে জেনে নেয় হ্যাকাররা। এরপর সেই প্রতিষ্ঠানের কর্মী সেজে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেয় তারা। প্রয়োজনে ওই সব কর্মকর্তার গলার স্বর নকল করে বিভিন্ন জায়গায় ফোন করে টাকা স্থানান্তর বা তুলে নেওয়ার কাজ করেছে হ্যাকাররা।

গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলার আগে সেই অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স বাড়িয়ে দিত হ্যাকাররা। এরপর বাড়তি টাকাটা তুলে নিলেও গ্রাহকরা তাদের আগের ব্যালেন্সই দেখতে পেতেন। ফলে অ্যাকাউন্ট হ্যাকিংয়ের ব্যাপারটি তারা আর বুঝতে পারতেন না।

এটিএম বুথগুলো বিভিন্নভাবে নিয়ন্ত্রণ করেও হ্যাকাররা টাকা তুলে নিয়েছে। এর ফলে একটি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট বুথ থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হ্যাকারদের কেউ গিয়ে সেই টাকাটা সংগ্রহ করত। ইন্টারপোলের ডিজিটাল ক্রাইম সেন্টারের পরিচালক সঞ্জয় ভিরামানি জানিয়েছেন, ‘অপরাধীরা বেশ শক্তিশালী। তারা যেকোনো সময় যেকোনো সিস্টেম হ্যাক করতে পারে। তাদের ধরতে কাজ করছি আমরা।’

এই ধরণের ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ বিষয়ক প্রয়োজনীয় আরও খবর পড়তে ক্লিক করুন:http://www.ntvbd.com/tech

নিয়ে নিন স্কাইপি’র সর্বশেষ ভার্সন সাথে স্কাইপি ভিডিও কল রেকর্ডার এবং স্কাইপি ট্রান্সলেটর।

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় টেকটিউন'স পরিবার, আশা করি, আল্লাহ'র রহমতে ভালোই আছেন। কিছুদিন যাবত একটা পোস্ট করব ভেবেছি, কিন্তু পারি নি। আপনারা সবাই জানেন দেশ বিদেশের যেকোনো জায়গায় ভিডিও কল করার সেরা সফটওয়্যার হচ্ছে "স্কাইপি"। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে অ্যারো কিছু সফটওয়্যার জনপ্রিয় হচ্ছে, তবে কেউ ই স্কাইপি কে ছাড়িয়ে যেতে পারে নি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কিছু দিন যাবত, স্কাইপি'র আগের ভার্সন গুলো কাজ করছে না। যারা কম্পিউটারে স্কাইপি ব্যাবহার করেন, তারা নিচশয় ব্যাপার টা লক্ষ করেছেন। নেট থেকে নামাতে গেলে ও ফুল ভার্সন পেতে কষ্ট হয়। তাই আজকে আমি আপনাদের জন্য একটি ফুল ভার্সন স্কাইপি নিয়ে আসলাম, যেতা পুরপুরিই কায্যকরি। সফটওয়্যার টির প্রোডাক্ট ভার্সন হচ্চেঃ ৬.১৬



ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://mylink.us/i6


আপনাদের সাথে আরেকটি মজার ও অনেকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার শেয়ার করব। সেটি হচ্ছে স্কাইপি ভিডিও কল রেকর্ডার। এই সফটওয়্যার এর কাজ কি সেটা মনে হয় আর লিখতে হবে না। কথা বলার গুরুত্তপূর্ণ মুহূর্তগুলো রেকর্ড করে রেখে দিতে পারবেন।

এটি একটি প্রতীকী ছবি।

ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://mylink.us/i7


আরেকটি কাজের ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার হল, স্কাইপি ট্রান্সলেটর। এই সফটওয়্যার দিয়ে আপনি বাংলা ভাষায় লিখে এটাকে আপনার পছন্দ মত ভাষায় ট্রান্সলেট করতে পারবেন। অনেকের অনেক বিদেশী বন্ধু থাকে, যাদের সাথে আপনি ইংরেজিতে খুব ভালো ভাবে হয়তো কথা বলতে পারেন না,তাদের জন্য এই সফটওয়্যার টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন এই সফটওয়্যার এ আপনি বাংলাতে লিখলেই সে এটাকে ইংরেজিতে দেখবে। এই সফটওয়্যার টি এর আগে টিউনার প্রবাসী ভাই টেকটিউন'স এ শেয়ার করেছে। স্কাইপি রিলেটেড বলে আবার শেয়ার করে দিলাম।


এই সফটওয়্যার এর ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://mylink.us/i8

সবাইকে অনেক বেশী ধন্যবাদ কষ্ট করে পোস্টটি পড়ার জন্য। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন। ইসলামী সঙ্গিতের একটা ব্লগ নিয়ে কাজ করতেছি, আপনাদের সহযোগিতা পেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরনা পেতাম। আমার ব্লগটি হচ্ছে http://www.islamisongit.blogspot.com

খুব সহজে আপনার Computer এর speed বাড়ান।

আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। এ পর্বে আপনাদের জন্য রয়েছে , কিভাবে আপনার COMPUTER কে আরও গতিশীল করবেন। Computer এর Ram কে পরিষ্কার করে এর গতি ধরে রাখা যায়। তো চলুন শুরু করা যাক। এর জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে, একটি হলো Notpad এ। আরেকটি হলো My Computer এ open করে Tools এ যান এবং Folder Option এ ক্লিক করুন। এবার View তে ক্লিক করে hide extension for known file type এর টিক চিহ্ন তুলে দিন এর পরে ok দিন। এবার নোটপ্যাড এর কাজ।

প্রথমে নোটপ্যাড খুলুন। নোটপ্যাড এর মধ্যে আপনি এটি mystring=(80000000) লিখুন এবং এই RAM.Vbe নামে সেইভ করুন। এখন থেকে আপনি যখনি সময় পাবেন,তখন এই RAM.Vbe নামের উপর ডাবল ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার Computer আগের চেয়ে ভালো Speed এ কাজ করতেছে । যারা এখনো বুঝেননি তারা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখে নিতে পারেন।
এই রকম আরো ভিডিও টিউটোরিয়াল পেতে চাইলে আমার Channel এই টি Subscribe করতে পারেন। https://www.youtube.com/channel/UCQv7A1Ldxp9M5ohOCOgfYIA

একই সাথে প্রকাশিত এখানে। ইচ্ছে হলে আমার সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

দুইটি পেইড Call Blocker এপ্স ডাউনলোড করে নিন [লেটেষ্ট]

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম দুইটি গুরুত্বপূর্ণ্য এন্ড্রয়েড এপ্স। আশা করি এই এপ্স দুইটি আপনাদের অনেক উপকৃত করবে। এই এপ্স গুলো দিয়ে আপনি সহজেই বিরক্তকারী কলারদের ব্লক করে রাখতে পারবেন। যারা মনে মনে এতো দিন এই এপ্সটি খুজছিলেন, আজকে তাদের জন্য নিয়ে আসলাম।


যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তারা অপরিচিত নাম্বার বা বিরক্তকারী কলারদের সম্মুখীন হন না এ কথা বললে মানতে পারবো না। কম বেশী সবাই বিরক্তকারী কলারদের ভুক্তভূগি। তবে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি রাস্তা আছে আর সেটি হল কল ব্লক (Call Block)। সব মোবাইল অপারেটরদের এটি একটি পেইড সার্ভিস। তবে যারা এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন তারা একটি এপ্স ব্যবহার করে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আর এই এপ্সটি হল Extreme Call Blocker আর Calls Blacklist PRO যদিও এপ্স দুইটি পেইড এপ্স। তবে সমস্যা নেই। আপনি এই এপ্সটি ফ্রীই ডাউনলোড করতে পারবেন।




 Extreme Call Blocker

এই এপ্সটি দিয়ে ভয়েস মেইল সহ, কল ব্লক এবং ম্যাসেজ ব্লক করে রাখা যায়। তাছাড়া এই এপ্সটি এন্ড্রয়েড ললিপপ ডিভাইসেও কাজ করে। নতুন আপডেটে এই এপ্সটিতে নতুন কিছু ফিচার যোগ করা হয়েছে। তাহলে দেখে নেই এই এপ্সটির কিছু ফিচারঃ


Features: 
  • Password protected
  • Backup/Restore to/from SD card or Dropbox cloud service, won't lose your numbers and messages when you uninstall and reinstall , or switch phones.
  • Option to automatically erase all blocked calls from your phone's call log, all blocking events are saved in the app's blocking history log, and can be emailed out from the phone.
Support five ways to block a call:
  • Send to voice mail: no screen flash if number is also in your contact
  • Answer-and-hang up: prevent the caller from leaving you any voice mail, no voice mail and no miss call notification.
  • Mute the ring only: caller will hear the normal ring and then voice mail, you hear nothing.
  • Block outgoing calls: Ideal if you give the phone to kids and don't want them to call numbers you don't want them to call.
  • Allow call to ring but no access to voice mail.

Extreme Call Blocker


এপ্স সম্পর্কেঃ

শেষ আপডেটঃ April 21, 2015
সাইজঃ 1.1 MB
বর্তমান ভার্সনঃ 30.8.10
ফাইলের ধরণঃ APK

ডাউনলোড


Calls Blacklist PRO

এই এপ্সটির মাধ্যমে আপনি কল এবং ম্যাসেজ দুইটিই ব্লক করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি সহজেই এই এপ্সটির মাধ্যমে একটি ব্যকলিষ্ট তৈরী করতে পারবেন। 

Features:
  • Numbers blacklist (blocking incoming calls and SMS).
  • Blocked calls and SMS journal.
  • Blocking anonymous (private) numbers.
  • Blocking all incoming calls.
  • Blocking all incoming SMS.
  • Notification of blocked calls and SMS (can be disabled in the settings).
Calls Blacklist PROCalls Blacklist PRO


এপ্স সম্পর্কেঃ

শেষ আপডেটঃ April 13, 2015
সাইজঃ 0.5 MB
বর্তমান ভার্সনঃ 2.10.15
ফাইলের ধরণঃ APK

ডাউনলোড


ধন্যবাদ এতক্ষন সাথে থাকার জন্য। যদি কোন সমস্যা হয় তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

১০টি ক্যালকুলেটর ১টি মাত্র সফটওয়্যার এ। (কাজের একটি এপ্স)

টাইটেল দেখে হয়ত আপনি ভাবছেন ১০ ক্যালকুলেটর ১ সফটওয়্যার এ! হা। আপনার একটি এন্ড্রোয়েড মোবাইল থাকলে এই সফটওয়্যার টি আপনি ও ব্যবহার করতে পারবেন।

দেখে নিন কোন কোন ক্যালকুলেটর আছে এই সফটওয়্যার এ।

1.General Calculator.
2.Currency Converter.
3.Interest Calculator.
4.Anniversary Calculator.
5.Discount Calculator.
6.Loan calculator.
7.Unit Converter.
8.Tip Calculator.
9.Health Calculator.
10.Vat Calculator.








ডাউনলোড লিংক:-

অথবা প্লে ষ্টোর লিংক:-

ডাউনলোড করে ইন্সটল করে দেখুন পছন্দ হবেই হবে।

আর টিউমেন্ট করে জানাবেন সফটওয়্যার টি কেমন লেগেছে নতুন টিউন করার আগ্রহ বাড়ানোর জন্য। আজ এই পর্যন্তই।সবাইকে ধন্যবাদ।

আপনার প্রিয় Android ফোনটিকে এবার স্ক্যানার হিসেবে ব্যবহার করুন

আমরা অনেকে জরুরী সময় অনেক কিছু স্ক্যান করতে পারি না, পেলেও দোকান অনেক দূর এবং কি দোকান দারকে ও কিছু টাকার বিনিময়ে স্ক্যান করে নিতে হয়। আর নয় হয়রানির শিকার এবার আপনি আপনার Android ফোন দিয়ে স্ক্যানার এর কাজ করুন খুব সহজ ভাবে, এতে করে অনেক সুন্দর হয় স্ক্যান করা কাগজটি আমি নিজেই ট্রাই করে টিউন টি লিখা, আপনিও একবার চেষ্টা করে দেখুন। আর স্ক্যান করে রাখুন আপনার প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো কে।

প্রথমে এখান থেকে আপনার Android এর জন্য My Scans Apps টি ডাউনলোড করে নিন। তারপর চালু করুন।



এবার + বাটনে ক্লক করুন।


এবার Take Photo এ ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় স্ক্যান জিনিস টি ক্যাপচার করে নিন।


সুন্দর করে বরাবর ভাবে সাইজ মত করে তুলুন তারপর Use বাটনে ক্লিক করুন,


এবার চারিদিক সমান ভাবে সিলেক্ট করে Done এ ক্লিক করুন।
তাহলে নিচের মত দেখতে পাবেন।


এবার Original বাটনে ক্লিক করুন তারপর Lighten বাড়িয়ে কমিয়ে দিন।
তারপর Share বাটনে ক্লিক করে Gallery তে সেভ করে রাখুন।


আমার টা দ্রুত করতে গিয়ে হয়ত তেমন সুন্দর হয়ে উঠেনিয়, আপনি সঠিক ভাবে করে দেখুন দেখবেন স্ক্যানার এর চেয়ে অনেক সুন্দর স্ক্যান হবে।

ফাইনাল কপি ।
ভাল লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আজ এই পর্যন্ত আল্লাহ হাফেজ
টিউন করেছেন : হোছাইন আহম্মদ
Design by MS Design

Powered by Blogger