গুগল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
গুগল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

গুগল সার্চ এর ৫টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশল! অবশ্যই দেখুন কাজে লাগবে

দৈনন্দিন কাজে আমাদের নানা তথ্যের প্রয়োজন পড়ে। সঠিক তথ্যের জন্য বইয়ের জুড়ি নেই। কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে বইপত্র ঘাঁটাঘাঁটিরও সময় পাওয়া যায় না। ফলে অবধারিত হতে হয় দ্বারস্থ হতে হয় গুগল সার্চ ইঞ্জিনের। সেজন্য আবার জানা থাকা চাই বেশ কিছু কৌশল। সঠিক কায়দা না জানলে গুগল থেকে তথ্য খুঁজে বের করা বেশ কষ্টকর।দৈনন্দিন কাজে আমাদের নানা তথ্যের প্রয়োজন পড়ে। সঠিক তথ্যের জন্য বইয়ের জুড়ি নেই। কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষে বইপত্র ঘাঁটাঘাঁটিরও সময় পাওয়া যায় না। ফলে অবধারিত হতে হয় দ্বারস্থ হতে হয় গুগল সার্চ ইঞ্জিনের। সেজন্য আবার জানা থাকা চাই বেশ কিছু কৌশল। সঠিক কায়দা না জানলে গুগল থেকে তথ্য খুঁজে বের করা বেশ কষ্টকর।


এই টিউটোরিয়ালে গুগল সার্চের পাঁচটি কৌশল তুলে ধরা হলো।


শব্দের অর্থ জানা

গুগলে সার্চ করে যে কোন শব্দ সম্পর্কেই জানা যাবে। গুগল থাকলে ডিকশনারির দরকার পড়ে না। কোনো শব্দের অর্থ জানতে প্রথমে লিখতে হবে define:, এরপর যে শব্দের অর্থটি জানাতে হবে তা উল্লেখ করতে হবে। উদাহরণ: define: Bangladesh।

খাদ্যের তুলনা

খেতে ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খাবারে কি পুষ্টিগুণ আছে তা গুগলে সার্চ করে জানা সম্ভব। চাইলে দুইটি খাবারের মধ্যে তুলনাও করা যাবে। এর জন্য গুগল সার্চে গিয়ে খাবার দুটির নামের মাঝে ‘vs’ ব্যবহার করতে হবে। উদাহরণ, burger vs pizza

সিরিয়াল কি সার্চ

নেট থেকে কোনো ফ্রি সফটওয়্যার ডাউনলোড করলে অনেক সময়ই দেখা যায় তা ট্রায়াল ভার্সনে থাকে। ডাউনলোড করা সফটওয়্যারটি অ্যাক্টিভেট রাখতে হলে প্রয়োজন হয় সিরিয়াল কি। গুগল দিয়ে এই সিরিয়াল কি খুব সহজেই খুঁজে বের করা যায়। সিরিয়াল কি’র জন্য সার্চের শুরুতে 94fbr কোডটি লিখে স্পেস দিয়ে যে সফটওয়্যারটির সিরিয়াল কি চান তার নাম লিখতে হবে। যেমন: 94fbr ESET

শুধু রেসিপি

যে কোনো রেসিপি বা খাবারের নাম লিখে সার্চ দিন। সার্চ বক্সের ঠিক নিচে ‘সার্চ টুলস’ নামে একটি অপশন আছে, সেখান থেকে উপাদান, রান্নার সময়, ক্যালরি ইত্যাদি দেখতে পাবেন। ডায়েটের দিকে খেয়াল রেখে যারা রেসিপি বানাতে চান এই টুলটি তাদের কাজের আসবে।

টস করা

যদি কোনো কারণে টস করা দরকার হয়, হাতের কাছে কয়েন নেই? সার্চ-বক্সে লিখুন ‘ফ্লিপ অ্যা কয়েন’। গুগল আপনার জন্য কয়েন টস করে র্যা ন্ডম ফলাফল জানিয়ে দেবে।

আরও দেখুনঃ

আপনার জি-মেইল আইডিটি কি সিকিউর?

আসসালামু আলাইকুম টেকটিউসবাসী, কেমন আছেন সবাই? মনে হয় বেশ ভালই আছেন কেননা প্রতিনিয়ত টেকনোলজি খেয়ে যাচ্ছেন ভাল থাকার ই কথা । তাই না? যাই হোক আমি আজ আপনাদের ভাল মনে একটু করে খারাপ লাগা দিয়ে যাব। তবে আশা করব পোষ্টটি পড়ে আবার মনটা ভাল হয়ে যাবে। আজ আমি আপনাদের সবার সচেতনতার জন্য একটা ছোট্ট টিউন করব। আমাদের বেশীর ভাগ ব্যবহারকারীরা জি-মেইল ব্যবহার করে তাদের রিগুলার ইমেইল হিসাবে। এমনিকি এই ইমেইল আইডি দিয়ে ই মনে হয় সব কিছু যেমন তাদের সকল ধরনের অনলাইন কার্যক্রম করে থাকে। যদি আপনি দেখেন যে, আপনার ইমেইল আইডিটার সিকিউরিটি কম এবং যে কোন মুহুর্তে যে কেউ আপনার আইডি তে ঢুকে আপনার সব তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে তখন কেমন লাগবে? কি আমি কি আপনার মন খারাপ করে দিলাম বা আপনার মনে কোন ধরণের দুশ্চিন্তা ঢুকিয়ে দিলাম? ঠিক আছে আমি নিজেই তা থেকে আপনাকে মুক্তির পথ বলে দিচ্ছি।


ধাপ ১ঃ [Two Step Verification]

আপনার জি-মেইল আইডিটাকে নিরাপদ রাখার সর্বপ্রথম প্রদক্ষেপ হল Two Step Verification সিস্টেমটা এনাবল করে রাখা। এই সিস্টেম চালু করে রাখলে কেউ আপনার আইডি ও পাসওয়ার্ড জানলেও আপনার আইডিতে লগিন করতে পারবে না যতক্ষন না একটা ডিফল্ট ডিভাইসের মাধ্যমে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হচ্ছে। এই সিস্টেম টা চালু করতে চাইলে আপনি মোবাইল এসএমএস/অটোমেটেড কল অথবা ফোন লাইন অপশন ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া অপরাধী যদি আপনার ফোন টা ও পেয়ে যায় তবে আপনি ব্যাকআপ নাম্বারের মাধ্যমে তা ফিরিয়ে আনতে পারেন।








ধাপ ২ঃ [ Monitor Your Recent Activity]

এই অপশনটি এনাবল করার মাধ্যমে আপনি আপনার আইডিতে রিচেন্ট কে কোন আইপি থেকে লগিন করেছে সেই জিনিস গুলো দেখতে পারবেন। যদি আপনি দেখতে পান যে আমার রিগুলার কার্যক্রমের সাথে এর কিছুটা অমিল আছে তবে বুঝে নিবেন কেউ হুয়ত আপনার আইডিতে প্রবেশাধিকার পেয়ে গেছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব আপনার পাসওয়ার্ড টি পালটিয়ে ফেলুন।


ধাপ ৩ঃ [ Check Your Setting]

আপনার ইমেইল এর ডান পাশে আপনি জি মেইল সেটিংস দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করে আপনার রেগুলার সেটিংস গুলো দেখে নিন, বিশেষ করে আপনার সেটিংস এর ফিল্টার অপশন এ ফরোয়ার্ডীং টা খেয়াল রাখবেন। কেউ যদি আপনার আইডি হ্যাক করে থাকে তবে সে এখানে আপনার কাছে আসা মেইল গুলো ফরোয়ার্ড করার জন্য এই অপশনটা ব্যবহার করতে পারে। এমনি কি এখানে আপনি হ্যাকার এর ইমেইল আইডি টাও পেতে পারেন।


ধাপ ৪ঃ [ Review Your Account Permission]

আমরা অনেক সময় অনলাইনে কোন কোন সাইটে সাইন আপ করার জন্য শর্টকাট হিসাবে লগিন উইথ জিমেইল দিয়ে কাজটা সেরে ফেলি। কিন্তু এই কাজটা করার আগে আমাদের অবশ্যই সে সব আপ্লিকেশন গুলোকে মেইলে পারমিশন দেয়া উচিত যেগুলো একটা সতর্কতা বার্তা দেখায়। কেননা এটা রিভিউ এর জন্য যথেষ্ট ভাল একটা দিক। তাছাড়া আপনি কি আপনার মেইলে সর্বোৎকৃষ্ট সিকিউরিটি ব্যবহার করছেন কিনা তা জানতে এই লিঙ্কে দেখতে পারেন।

তাছাড়া নিন্মলিখিত ব্যাপারগুলো অবশ্যই খেয়াল করবেনঃ 

এমন পাসওয়ার্ড সেট করুন, যেটা আপনার কাছে সহজ বাট অন্যরা বা হ্যাকার রা সহজে অনুমান করতে না পারে।
আপনার একাউন্টকে নিয়মিত আপডেট করে নিন বিশেষকরে যখন আপনি মনে করতেছেন কেউ আপনার তথ্য জানতে পেরেছে। কখনো আপনার একাউন্ট লগিন করা অবস্থায় ব্রাউজার বা কম্পিউটার এ একাউন্ট লগিন করা অবস্থায় রাখবেন না । এমন হতে পারে আপনার অতি কাছের কেউ আপনার তথ্য চুরি করতেছে। এবং আপনার ব্যক্তিগত ডিভাইস গুলো পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখুন।আজ এ পর্যন্ত ই পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব, সাথেই থাকুন। আর যদি সম্ভব হয় আমার ছোট্ট সাইট টিতে ঘুরে আসতে পারেন।

আমার সাইট  আমার সাথে যোগাযোগঃ ফেসবুক স্যু টুইটার
Design by MS Design

Powered by Blogger